কবুতরের জাত
পৃথিবীতে ৭০০ জাতের কবুতর আছে ।মাংস উৎপাদনের জন্য হোয়াইট কিং ,সিলভার কিং , লক্ষা উল্লেখযোগ্য কবুতরের জাত। কবুতর উড়ানোর জন্য গিরিবাজ ও রেসার অন্যতম। আমাদের দেশে প্রায় ৩০ প্রজাতির কবুতর আছে। মানুষ সাধারনত দুটি উদ্দেশ্যে কবুতর পালে ,একটি উদ্দেশ্য হচ্ছে ,উড়ানোর জন্য আরেকটি চিত্তবিনোদনের জন্য।
চিত্তবিনোদনের কবুতর গুলো হলোঃ
১.সিরাজীঃ এরা বিভিন্ন বর্ণের হয়ে থাকে, কালো,সিল্ভার ও বাদামি বর্ণের হতে পারে ।এদেরকে ফেন্সি জাতের কবুতর বলা হয়।
২.লক্ষা : বাংলাদেশের অনেকেই এদেরকে ময়ুর পঙ্খি হিসেবে ডাকে। বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এদের লেজের দিকে ময়ূরের মত পাখা থাকে ,তবে
এরা উড়তে পারে না,তবে এরা দেখতে সুন্দর।
৩.সিলভার কিং:
কিং এর একটি জাত সিলভার কিং। এদের দেখতে অনেকটা মুরগীর মত লাগে এবং গায়ের রং সিলভার কালারের।
৪. মুখ্খী:
এই কবুতরের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরা মাথা বেশি নাড়াবে এবং এদের মাথার একটি অংশ সাদা রঙের হবে। গা এর রং কাল, সিল্ভার, হলুদ হয়।
৫.সার্টিনঃ
সার্টিন কবুতর দেখতে অনেক সুন্দর,এদের মাথায় ঝুটি ও পায়ে মোজা থাকে।
৬.ম্যাগপাইঃ এদের দেখতে অনেকটা বকের মত।উচ্চতায় অনেক লম্বা হয়।
৭.আউলঃ এদের দেখতে অনেকটা সাদা পেচার মত লাগে বলে এদের নাম করন আউল করা হয়।
৮.জকোবিনঃ জকোবিন এর মাথায় পশমগুলো উল্টা পাল্টা এবং অবিন্যস্ত থাকে ,মাথা দেখা যায় না পশম গুলোর কারণে।
৯.হেল্মেটঃ হেলমেট কবুতরের মাথায় ছোট একটি অংশ জুড়ে বাদামি রং থাকে এবং বাকি সারা শরীর সাদা রঙের হয় বলে এদেরকে হেলমেট নামকরণ করা হয়
১০.বিউটি হোমা:
বিউটি হোমা সাধারণত সাদা রঙের হয় এদের ঠোঁট অন্য কবুতরের থেকে আলাদা হয়।
১১ .বল:
বল একটি ফেন্সি জাতের কবুতর। এদের গলা বলের মত হওয়ায় এদের নাম বল বলা হয়।
উড়ানোর জন্য যে কবুতর গুলো আছেঃ
১.গিড়িবাজঃ প্রাচীনকাল থেকেই গিরিবাজ কবুতর কে উড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় এরা খুব ভালো উড়ে ।আকাশে উড়ার সময় ডিগবাজি খায়, অনেকেই এদের দিয়ে বাজি খেলে, অনেক দূর থেকে দেখে ছেড়ে দিলেও এরা বাসায় আসতে ভুল করনা।
গিরিবাজ কবুতর অনেক ধরনের হয়ে থাকে উল্লেখযোগ্য কিছু গিরিবাজ কবুতরের নাম হচ্ছে সবুজ গোল,ঝাক,কালদম,জিরা গলা, দোবাজ,গীয়াসূল্লী, নাপতা, বাবড়া, লাল গলা ইত্যাদি।
২.রেছারঃ
রেসার কবুতর দূর থেকে ছাড়ার কাজে ব্যবহার করা হয় এরা বাসায় ফিরতে কখনও ভুল করে না তাই এদেরকে দিয়ে বিভিন্ন রেস খেলা হয়।
৩. গোল্লাঃ
দেশি জাতের একটি কবুতর এরা ।
চিত্তবিনোদনের কবুতর গুলো হলোঃ
১.সিরাজীঃ এরা বিভিন্ন বর্ণের হয়ে থাকে, কালো,সিল্ভার ও বাদামি বর্ণের হতে পারে ।এদেরকে ফেন্সি জাতের কবুতর বলা হয়।
২.লক্ষা : বাংলাদেশের অনেকেই এদেরকে ময়ুর পঙ্খি হিসেবে ডাকে। বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এদের লেজের দিকে ময়ূরের মত পাখা থাকে ,তবে
এরা উড়তে পারে না,তবে এরা দেখতে সুন্দর।
৩.সিলভার কিং:
কিং এর একটি জাত সিলভার কিং। এদের দেখতে অনেকটা মুরগীর মত লাগে এবং গায়ের রং সিলভার কালারের।
৪. মুখ্খী:
এই কবুতরের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে এরা মাথা বেশি নাড়াবে এবং এদের মাথার একটি অংশ সাদা রঙের হবে। গা এর রং কাল, সিল্ভার, হলুদ হয়।
৫.সার্টিনঃ
সার্টিন কবুতর দেখতে অনেক সুন্দর,এদের মাথায় ঝুটি ও পায়ে মোজা থাকে।
৬.ম্যাগপাইঃ এদের দেখতে অনেকটা বকের মত।উচ্চতায় অনেক লম্বা হয়।
৭.আউলঃ এদের দেখতে অনেকটা সাদা পেচার মত লাগে বলে এদের নাম করন আউল করা হয়।
৮.জকোবিনঃ জকোবিন এর মাথায় পশমগুলো উল্টা পাল্টা এবং অবিন্যস্ত থাকে ,মাথা দেখা যায় না পশম গুলোর কারণে।
৯.হেল্মেটঃ হেলমেট কবুতরের মাথায় ছোট একটি অংশ জুড়ে বাদামি রং থাকে এবং বাকি সারা শরীর সাদা রঙের হয় বলে এদেরকে হেলমেট নামকরণ করা হয়
১০.বিউটি হোমা:
বিউটি হোমা সাধারণত সাদা রঙের হয় এদের ঠোঁট অন্য কবুতরের থেকে আলাদা হয়।
১১ .বল:
বল একটি ফেন্সি জাতের কবুতর। এদের গলা বলের মত হওয়ায় এদের নাম বল বলা হয়।
উড়ানোর জন্য যে কবুতর গুলো আছেঃ
১.গিড়িবাজঃ প্রাচীনকাল থেকেই গিরিবাজ কবুতর কে উড়ানোর জন্য ব্যবহার করা হয় এরা খুব ভালো উড়ে ।আকাশে উড়ার সময় ডিগবাজি খায়, অনেকেই এদের দিয়ে বাজি খেলে, অনেক দূর থেকে দেখে ছেড়ে দিলেও এরা বাসায় আসতে ভুল করনা।
গিরিবাজ কবুতর অনেক ধরনের হয়ে থাকে উল্লেখযোগ্য কিছু গিরিবাজ কবুতরের নাম হচ্ছে সবুজ গোল,ঝাক,কালদম,জিরা গলা, দোবাজ,গীয়াসূল্লী, নাপতা, বাবড়া, লাল গলা ইত্যাদি।
২.রেছারঃ
রেসার কবুতর দূর থেকে ছাড়ার কাজে ব্যবহার করা হয় এরা বাসায় ফিরতে কখনও ভুল করে না তাই এদেরকে দিয়ে বিভিন্ন রেস খেলা হয়।
৩. গোল্লাঃ
দেশি জাতের একটি কবুতর এরা ।
No comments